১. মাতবর ধাঁচের লোকটি হরিহরকে কী মনে করে?
ক. সাধারণ লোক খ. গুণী লোক
গ. গুরুতুল্য লোক ঘ. অসহায় লোক
২. মাতবর ধাঁচের লোকটি কোন গোত্রের ছিল?
ক. ক্ষত্রিয় খ. কায়স্থ
গ. ব্রাহ্মণ ঘ. সদগোপ
৩. ‘ছেলেটার কাপড় নেই’—আম-আঁটির ভেঁপু গল্পে ‘ছেলেটা’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
ক. হরিহরকে খ. অপুকে
গ. নীলমণিকে ঘ. ভুবন মুখুয্যেকে
৪. ‘মেঘমল্লার’ কোন ধরনের রচনা?
ক. উপন্যাস খ. কবিতা
গ. গল্পগ্রন্থ ঘ. প্রবন্ধ
৫. দুর্গার মাথার চুল কী রকম ছিল?
ক. কালো খ. রুক্ষ
গ. কোঁকড়ানো ঘ. লম্বা
৬. ‘আমের কুসি’ শব্দের অর্থ কী?
ক. কচি আম খ. আমের চারা
গ. আমের আচার ঘ. আমের মুকুল
৭. ‘জারা’ শব্দের অর্থ কী?
ক. জীর্ণ করা খ. পুরাতন
গ. আচার ঘ. মুকুল
৮. ‘গরাদ’ শব্দের অর্থ কী?
ক. দরজা খ. বারান্দার গ্রিল
গ. জানালার শিক ঘ. আদেশ করা
৯. ‘বন–বিছুটি’ শব্দের অর্থ কী?
ক. বনের পাশে খ. বুনো গাছ
গ. জঙ্গল ঘ. বনের গাছ
১০. ‘সংকুচিত’ শব্দের অর্থ কী?
ক. বড় হওয়া খ. ছোট হয়ে যাওয়া
গ. পুরাতন ঘ. উদারতা
১১. ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের মূল সুর কী?
ক. জীবনযাপন খ. প্রকৃতির ঘনিষ্ঠতা
গ. চিরায়ত শৈশব ঘ. মাতৃচেতনা
১২. সর্বজয়ার ছেলের কী নেই?
ক. খেলনা খ. কাপড়
গ. বই ঘ. কলম
১৩. ‘জ্বর-স্বর সতর্কতামিশ্রিত’— এখানে কার স্বরের কথা বলা হয়েছে?
ক. অপুর খ. হরিহরের
গ. সর্বজয়ার ঘ. দুর্গার
১৪. ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পে অপুর মায়ের নাম কী?
ক. স্বর্ণগোয়ালিনী খ. সর্বজয়া
গ. দুর্গা ঘ. লক্ষ্মী
১৫. আমের গুঁটি কখন ঝরে পড়ে?
ক. সোনালি রোদে খ. সকালের রোদে
গ. দুপুরের রোদে ঘ. বৃষ্টিতে
১৬. দুর্গাদের বাড়ির চারপাশে কী ছিল?
ক. খেলার মাঠ খ. জঙ্গল
গ. পুকুর ঘ. ফুলের বাগান
১৭. হরিহর রায়ের জ্ঞাতি ভ্রাতার নাম কী?
ক. পরশ রায় খ. সুব্রত রায়
গ. নীলমণি রায় ঘ. অসীম রায়
১৮. হরিহর রায়ের পাশের বাড়িটি কার?
ক. ভুবন মুখুয্যের খ. নীলমণি রায়ের
গ. ঠাকুরঝির ঘ. কমল রায়ের
১৯. নীলমণি রায়ের বাড়িটি কেমন ছিল?
ক. পরিপাটি খ. সুন্দর
গ. সুসজ্জিত ঘ. জঙ্গলাবৃত
২০. অপুদের বাড়ির দেওয়ালের ফাটলে কী কী গাছ গজিয়েছিল?
ক. বটগাছ ও বিছুটির গাছ
খ. কালমেঘ ও নিমগাছ
গ. কালমেঘ ও বিছুটির গাছ
ঘ. নলখাগড়া ও কন্টিকারি
২১. দুর্গা অপুকে মুখ মুছতে বলেছিল কেন?
ক. ময়লা লেগে থাকায়
খ. আম লেগে থাকায়
গ. লঙ্কার গুঁড়া লেগে থাকায়
ঘ. নুনের গুঁড়া লেগে থাকায়
২২. দুর্গা তার মায়ের ডাকে সাড়া দিল না কেন?
ক. রাগ করেছে বলে
খ. মুখভর্তি আম ছিল বলে
গ. দাঁতে ব্যথা বলে
ঘ. শুনতে পায়নি বলে
২৩. দ্রুতগতিতে দুর্গা কী খেতে শুরু করল?
ক. মিষ্টি খ. আচার
গ. আমের চাকলা ঘ. শসা
২৪. সর্বজয়া কখন থেকে ক্ষার কেচেছে?
ক. সকাল থেকে খ. দুপুর থেকে
গ. সন্ধ্যা থেকে ঘ. বিকেল থেকে
৩৬. অপুর দিদির নাম কী?
ক. উমা খ. পার্বতী
গ. ঊষা ঘ. দুর্গা
৩৭. ‘তাহার স্বর একটু সতর্কতামিশ্রিত।’— ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পে কার কথা বলা হয়েছে?
ক. হরিহর খ. দুর্গা
গ. অপু ঘ. সর্বজয়া
৩৮. অপু লক্ষ্মীর চুপড়ির কড়িগুলো কীভাবে লুকিয়ে ফেলল?
ক. সিঁধেল চোরের মতো
খ. কলের পুতুলের মতো
গ. সুবোধ বালকের মতো
ঘ. ধূর্ত শিয়ালের মতো
৩৯. ‘তুই অতগুলো খাবি দিদি?’—এ উক্তির মধ্য দিয়ে অপু কী বোঝাতে চেয়েছে?
ক. দুর্গা অনেক বেশি খাচ্ছে
খ. দুর্গা তাকে কম দিয়েছে
গ. অপুর মনে খাবার ইচ্ছা তীব্র
ঘ. অপু নিজেকে বঞ্চিত ভেবেছে
৪০. অপুর নির্বুদ্ধিতার প্রমাণ পাওয়া গেল কোন ঘটনায়?
ক. মাকে আমের কথা বলে দেওয়ায়
খ. মাকে ক্ষুধার কথা বলে দেওয়ায়
গ. দিদির কথা মন দিয়ে না শোনায়
ঘ. বাবা বাড়িতে এলে ঘুমিয়ে পড়ায়
৪১. ‘অপুকে দেখচি নে’— এ উক্তিটি কার?
ক. সর্বজয়ার খ. দুর্গার
গ. হরিহরের ঘ. অপুর
৪২. ‘একটুখানি কুটোগাছটা ভেঙে দুখানা করা নেই’—সর্বজয়া কেন দুর্গার উদ্দেশে এ কথা বলেছে?
ক. দুর্গা বাড়িতে থাকে না বলে
খ. দুর্গা মায়ের কথা শোনে না বলে
গ. দুর্গা সংসারের কাজ করে না বলে
ঘ. দুর্গার সংসারে মতি নেই বলে
৪৩. ‘তা হোক গে সদগোপ, দাও গিয়ে’—সর্বজয়ার এ কথা বলার কারণ কী?
ক. দারিদ্র্য খ. সুখ
গ. অনুরোধ ঘ. উদারতা
৪৪. ‘তা তুমি রাজি হলে না কেন?’—উক্তিটি কার?
ক. দুর্গার
খ. হরিহরের
গ. রাধা বোষ্টমীর বউয়ের
ঘ. সর্বজয়ার
সঠিক উত্তর
আম–আঁটিঁর ভেঁপু: ১.খ ২.ঘ ৩.খ ৪.গ ৫.খ ৬.ক ৭.ক ৮.গ ৯.খ ১০.খ ১১.গ ১২.খ ১৩.ঘ
১৪.খ ১৫.খ ১৬.ক ১৭.গ ১৮.খ ১৯.ক ২০.গ ২১.ক ২২.খ ২৩.গ ২৪.ঘ
৩৬.ঘ ৩৭.খ ৩৮.খ ৩৯.খ ৪০.ক ৪১.গ ৪২.গ ৪৩.ক ৪৪.ঘ
.png)
COMMENTS